৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময় তীব্র তাপে রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর ধ্বংসাবশেষ, জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে অনেক দূরে, ভারত মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে।
মানুষকে মঙ্গলে পাঠানো ও সেখানে বসতি গড়ার মানে হচ্ছে এমন অনেক কঠিন প্রযুক্তিগত সমস্যা ও ঝুঁকি মোকাবিলা করা, যা আগে কখনো সামনে আসেনি।
উটের পায়ের পাতার মডেল তৈরি করে একটি ‘বায়ো-মিমিক্রি’ পদ্ধতিতে কাজ করছে জাপানের টায়ার কোম্পানি ‘ব্রিজস্টোন’।
“প্রতিটি উল্কাপিণ্ডের পতন আমাদের একটি নতুন সূত্র দিয়েছে এবং এখন আমরা আরও বড় ছবিটি দেখতে শুরু করেছি।”
এসব গ্রহ দেখার সবচেয়ে ভালো সময় হচ্ছে মঙ্গলবার, বুধবার, বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার সূর্যাস্তের ঠিক পরেই।
মঙ্গলের আকাশে ভেসে বেড়ানো সূক্ষ্ম ও জ্বলজ্বলে মেঘ। এর মধ্যে কিছু মেঘে রংধনুর মতো ইরিডিসেন্সও দেখা গিয়েছে, যা পৃথিবীতে দেখা ‘মাদার অফ পার্ল’ মেঘের মতোই।
টাইটানের বায়ুমণ্ডলে ৯৫ শতাংশই নাইট্রোজেন আর বাকি পাঁচ শতাংশ মিথেন দিয়ে গঠিত। পৃথিবীর চেয়ে এর বায়ুমণ্ডল প্রায় দেড় গুণ ঘন।
জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা মজা করে এর নাম দিয়েছেন, ‘প্ল্যানেট প্যারেড’। বলতে গেলে, আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রায় পুরোটা সময় জুড়েই তাদের দেখা মিলবে।