৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
“যারা (বেক্সিমকো গ্রুপের কোম্পানি) ব্যবসা করে টাকা আনতে পারবে তাদের এলসি খুলতে বলা হয়েছে,” বলেন একটি ব্যাংকের এমডি।
এক হাজার কোটি টাকার এ বন্ডের অর্থ ‘নগদে এবং সন্দেহজনক বিভিন্ন লেনদেনের’ মাধ্যমে উত্তোলন করে ‘আত্মসাৎ’ করা হয়, অভিযোগ দুদকের।
গত বছরের ৫ সেপ্টেম্বর বেক্সিমকোর গ্রুপের সব প্রতিষ্ঠান দেখাশোনা করতে রিসিভার নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছিল হাই কোর্ট।
ছাঁটাই করা শ্রমিকদের পাওনা শ্রম আইন অনুযায়ী ৯ মার্চ থেকে বুঝিয়ে দেওয়া হবে বলেও এতে বলা হয়েছে।
“একটা ব্যাংক ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ দিয়ে দিল! সে দেখবে না, কী আছে, কী নাই?”
বিদেশি কোনো প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগের মাধ্যমে শিগগিরই বেক্সিমকোর পুনর্বাসন শুরু হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন শ্রম উপদেষ্টা।
“বেক্সিমকোর পুরো অ্যাসেট বিক্রি করার পরও ব্যাংকের ঋণ শোধ হবে কি না সন্দেহ। আমার ধারণা পাবে না,” বলেন তিনি।
বিএসইসির ‘অনুসন্ধান ও তদন্ত কমিটি’ প্রথম ধাপে ১২টি কোম্পানির বিরুদ্ধে তদন্ত পরিচালনা করছে।