৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
কার্বন যখন পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ২৫০-৬৬০ কিলোমিটার গভীরে পৌঁছায় তখন এর সঙ্গে ঠিক কী ঘটে তা বুঝতে উচ্চ চাপের পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা।
গবেষকরা বলছেন, তাদের ব্যবহারবান্ধব এ সেটআপটি বাজারে সহজে পাওয়া যন্ত্রাংশ দিয়ে কেবল চারশ পাউন্ডেরও কম খরচে তৈরি যেতে পারে।
এই উপাদানে পানি কেবল ছিদ্রে ঢুকে যেতেই পারে না, বরং তা ওপরে উঠে আসে ও ফোঁটা তৈরি করে, যেটি একেবারে নতুন এক আচরণ।
“প্রথমবার ডেটা বিশ্লেষণের সময় এর ফলাফল বিশ্বাসই করতে পারিনি। এজন্য অনেকবার গণনা চালিয়েছি। সব মিলিয়ে দশ বছরের পরিশ্রমের ফল এ গবেষণা।”
ধনী হওয়ার জন্য নয়, বরং এ সীসা থেকে সোনা হওয়ার যে পারমাণবিক প্রক্রিয়া ঘটছে, সেটি ভালোভাবে বোঝার জন্যই এ গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা।
লিথিয়াম দিয়ে নতুন এক উপাদান তৈরি করেছেন গবেষকেরা, যা আগে যত ধরনের উপাদান পাওয়া গিয়েছে, তার চেয়ে ৩০ শতাংশ দ্রুত কাজ করে।
এ বিশেষ কফিনে নুতের শরীরের পা থেকে হাত পর্যন্ত অন্ধকার এক ঢেউ খেলানো রেখা চলে গিয়েছে। এ রেখার উপরে ও নিচে সমানভাবে ছড়িয়ে রয়েছে বিভিন্ন তারা।
পরিবেশে বর্জ্য ও শক্তির ব্যবহার কমিয়ে আনতেও সহায়তা করতে পারে এ প্রযুক্তি, যা ভবন নির্মাণকে করে তুলবে আরও পরিবেশবান্ধব।