৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
কার্বন যখন পৃথিবীর পৃষ্ঠ থেকে ২৫০-৬৬০ কিলোমিটার গভীরে পৌঁছায় তখন এর সঙ্গে ঠিক কী ঘটে তা বুঝতে উচ্চ চাপের পরীক্ষা চালিয়েছেন গবেষকরা।
চৌম্বকীয় কার্যকলাপ তারার আশপাশের মহাকাশ পরিবেশকে প্রভাবিত করে, যা কাছাকাছি থাকা যে কোনও গ্রহের সম্ভাব্য বসবাসের সম্ভাবনার ওপরও প্রভাব ফেলে।
স্টারলিংক নিজেদের বিভিন্ন স্যাটেলাইটের জিপিএস তথ্য প্রকাশ করলেও চীনা কোম্পানিগুলো তাদের বিভিন্ন স্যাটেলাইটের কার্যকারিতা সম্পর্কে খুব কম তথ্যই দিয়েছে।
“প্রথমবার ডেটা বিশ্লেষণের সময় এর ফলাফল বিশ্বাসই করতে পারিনি। এজন্য অনেকবার গণনা চালিয়েছি। সব মিলিয়ে দশ বছরের পরিশ্রমের ফল এ গবেষণা।”
গবেষকরা বলছেন, এ আবিষ্কার কেবল কাছের গ্রহ শুক্র সম্পর্কেই নয়, বরং পৃথিবীর অতীত ইতিহাস সম্পর্কেও তথ্য দিতে পারে।
উটের পায়ের পাতার মডেল তৈরি করে একটি ‘বায়ো-মিমিক্রি’ পদ্ধতিতে কাজ করছে জাপানের টায়ার কোম্পানি ‘ব্রিজস্টোন’।
ধনী হওয়ার জন্য নয়, বরং এ সীসা থেকে সোনা হওয়ার যে পারমাণবিক প্রক্রিয়া ঘটছে, সেটি ভালোভাবে বোঝার জন্যই এ গবেষণা করছেন বিজ্ঞানীরা।
“এ মহাকাশের ধ্বংসাবশেষের মাধ্যমে কোনো ক্ষতি হওয়ার চেয়ে লটারি জেতার সম্ভাবনাই বরং বেশি।”