৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশের সময় তীব্র তাপে রকেটটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর ধ্বংসাবশেষ, জনবসতিপূর্ণ এলাকা থেকে অনেক দূরে, ভারত মহাসাগরে গিয়ে পড়েছে।
মানুষকে মঙ্গলে পাঠানো ও সেখানে বসতি গড়ার মানে হচ্ছে এমন অনেক কঠিন প্রযুক্তিগত সমস্যা ও ঝুঁকি মোকাবিলা করা, যা আগে কখনো সামনে আসেনি।
“প্রথমবার ডেটা বিশ্লেষণের সময় এর ফলাফল বিশ্বাসই করতে পারিনি। এজন্য অনেকবার গণনা চালিয়েছি। সব মিলিয়ে দশ বছরের পরিশ্রমের ফল এ গবেষণা।”
গবেষকরা বলছেন, এ আবিষ্কার কেবল কাছের গ্রহ শুক্র সম্পর্কেই নয়, বরং পৃথিবীর অতীত ইতিহাস সম্পর্কেও তথ্য দিতে পারে।
উটের পায়ের পাতার মডেল তৈরি করে একটি ‘বায়ো-মিমিক্রি’ পদ্ধতিতে কাজ করছে জাপানের টায়ার কোম্পানি ‘ব্রিজস্টোন’।
“এ মহাকাশের ধ্বংসাবশেষের মাধ্যমে কোনো ক্ষতি হওয়ার চেয়ে লটারি জেতার সম্ভাবনাই বরং বেশি।”
টেলিস্কোপটি মহাকাশে পাঠানোর পর সবাই খুব আশাবাদী হলেও কিছুদিনের মধ্যেই বিজ্ঞানীরা বুঝতে পারেন এর প্রধান ক্যামেরায় তোলা ছবি ঝাপসা আসছে।
২০২১ সালের ১৬ অক্টোবর উৎক্ষেপণ করা এ মিশনটির উদ্দেশ্য হচ্ছে বৃহস্পতির বিভিন্ন ট্রোজান গ্রহাণুর জরিপ করা।