৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
জজ আদালতএ মামলায় তারেক রহমানকে ৯ বছর এবং জুবাইদা রহমানকে তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছিল।
সম্পদের তথ্য গোপনের এ মামলা দায়ের হয়েছিল ২০০৭ সালে জরুরি অবস্থার সময়ে। রায় হয়েছিল আওয়ামী লীগের সময়ে ২০২৩ সালে।
বিচারক পরবর্তী শুনানির জন্য আগামী সোমবার দিন ঠিক করেছেন।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ৫ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ বুধবার এ দিন ধার্য করে।
“আপিলকারীদের পক্ষ থেকে অন্য কোনো আবেদন না থাকলে একনাগারে চলে শুনানি শেষ করে দেওয়া হবে বলে আদালত জানিয়েছেন।”
এর আগে গত ২১ নভেম্বর ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের ওপর শুনানি গ্রহণ শেষে মামলা দুটি রায়ের জন্য অপেক্ষমাণ (সিএভি) রাখা হয়।
দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল এ মামলার রায়ে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড, ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং ১১ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয়।
আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দুই দশক আগের এই ঘটনায় দলের কোনো কর্মসূচি নেই এবার।