৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
আগামী অর্থবছরের বাজেটে সরকার কী ধরনের পদক্ষেপ নেবে এবং রাজনৈতিক ‘অস্থিরতা’ কতটা কাটবে, তার ওপর নির্ভর করছে অর্থনীতির ঘুরে দাঁড়ানোর বিষয়টি।
সাময়িক হিসাবে চলতি অর্থবছরে জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৩.৯৭%।
“আমরা তো দেখছি যৌক্তিক-অযৌক্তিক সব ক্ষেত্রেই মানুষ রাজপথে নেমে পড়ছে। তিন-চার ঘণ্টা রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এভাবে অর্থনীতির হাঁটুটা ভেঙে যায়, দুর্বল হয়ে যায়।”
অর্থনীতির নানাবিধ সংকট ও মূল্যস্ফীতি বিবেচনায় করহার না বাড়িয়ে কর্মকর্তাদের ‘ঘুষ’ ও ‘সমঝোতার’ মাধ্যমে যে ‘কর ফাঁকি’ হয় তা আদায়ে নীতি প্রণয়নের পরামর্শ অর্থনীতিবিদ জাহিদ হোসেনের।
রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে তৈরি হওয়া মতপার্থক্যের কারণে বাজেট প্রণয়ন ‘বেশ কঠিন’ বলে মনে করেন অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে দুই অর্থবছরে বাজেট দেওয়া এই অর্থনীতিবিদ।
বিনিময় হার কী হবে সেটা বাংলাদেশ থেকেই নির্ধারণ হবে। বাইরের কোনো দেশ বা প্রতিষ্ঠান তা করবে না। গুজব সবার জন্যই খারাপ, বলেন তিনি।
“তাহলে এটা (অর্থপাচার) ভবিষ্যতের জন্য একটা সুস্পষ্ট বার্তা যাবে যে, আগের মত খেলা এখন খেলা সম্ভব হবে না,“ অর্থ পাচারকারীদের চিহ্নিত করে পদক্ষেপ নেওয়া প্রসঙ্গে বলেন তিনি।
মানুষকে রাজি করিয়েই চট্টগ্রাম বন্দরের ব্যবস্থাপনা বিদেশিদের হাতে দেওয়ার পক্ষে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। বুধবার সকালে তিনি বলেছেন, চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির হৃৎপিণ্ড। এই বন্দরের উন্নয়ন ছাড়া দেশের অর্থনীতিতে নতুন অধ্যায় খোলার সুযোগ নেই।