৩১ মে ২০২৫, ১৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
“জেনারেটর বিস্ফোরণ থেকেই আগুনের উৎপত্তি বলে আমরা জানতে পেরেছি।”
ফায়ার সার্ভিসের তিনটি ইউনিটের কর্মীরা এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন।
“সৃষ্টিকর্তা আমাদের বড় বিপদ থেকে রক্ষা করেছেন,” বলেন বাপ্পা মজুমদার।
যে ভবনে আগুন লেগেছে সেটির নাম ‘গুলজার হাউজ’। বাড়িটির নিচে সোনার অলঙ্কারের বেশ কয়েকটি দোকান ছিল। দোকানদারদের পরিবারের সদস্যরা থাকতেন উপরতলায়।
কালুখালি ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে দুই ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
আহত ৮ জনকে জওহরলাল নেহেরু হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
সাম্প্রতিক কয়েক বছরে চীনে একই ধরনের কয়েকটি দুর্ঘটনার মধ্যে এটি সর্বশেষ।
তিন তলা একটি বাড়ির নিচতলায় গান রেকর্ডিংয়ের স্টুডিওতে আগুন লাগে।