Published : 25 May 2025, 09:22 PM
এভাবে অর্থপাচার বন্ধ করতে কাস্টমস ও দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) আরও সক্রিয় করার পরামর্শ দেন অর্থনীতির এই বিশ্লেষক। বলেন, “তো সেটার জন্য (অর্থপাচার বন্ধ) কোনো বিদেশি ফার্মের দরকার আছে বলে আমার কাছে মনে হয় না।
“আমাদের দুদক আছে, আমাদের কাস্টমস কর্তৃপক্ষ আছে। তাদেরকে যদি আমরা সক্রিয় করতে পারি এবং তাদেরকে যদি আইনানুগ সমর্থন দিতে পারি, তাহলে আমার মনে হয় যে বিদেশি কোম্পানির হাতে এটা হস্তান্তর করাটা সঠিক না।”
পট পরিবর্তনের পর বর্তমান অবস্থায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যে বিভিন্ন দাবি দাওয়া পেশ করছে সেগুলোর সব ‘সামঞ্জস্যপূর্ণ না’ বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, এমন পরিস্থিতিতে বাজেট প্রণয়ন করাটা বেশ কঠিন।
২০০৭-০৮ মেয়াদে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অর্থ উপদেষ্টা হিসেবে দুইবার বাজেট দেওয়ার অভিজ্ঞতা তুলে ধরে মির্জ্জা আজিজ বলেন, ওই সময়ে খুব একটা ‘মতপার্থক্য না থাকায় ‘স্বস্তির পরিস্থিত বিদ্যমান ছিল’।
ইনসাইড আউটের আলোচনা অনুষ্ঠানে অর্থনীতির এই শিক্ষক মূল্যস্ফীতি, দ্রব্যমূল্য, বিনিয়োগ, দারিদ্র্য বিমোচন, ব্যাংক ও আর্থিক খাতের অবস্থা, অর্থ পাচারসহ নতুন বাজেটের নানা দিক নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।