৩০ মে ২০২৫, ১৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
বিশেষ প্রতিনিধি, আলাপ। করেন কূটনৈতিক সাংবাদিকতা। কাজ করেছেন সময় টিভি, চ্যানেল টোয়েন্টিফোর ও নিউজ টোয়েন্টিফোরে। সীমান্ত নিয়ে কাজ করেন নিয়মিত। শূন্যরেখার দু-পাশ থেকে সরেজমিনে দেখেছেন সীমান্তের বাস্তবতা। সীমান্ত সাংবাদিকতায় বিশেষ অবদানের জন্য পেয়েছেন ‘বিজিবি ইনসিগনিয়া’ সম্মাননা– যা বাহিনীর বাইরে কোনো অসামরিক ব্যক্তির প্রথম অর্জন।
সীমান্তে পুশ-ইন নতুন কোনো ঘটনা নয়, তবে এর সাম্প্রতিক প্রবণতা, ঘনত্ব এবং অনিয়ন্ত্রিত রূপ একে নতুন মাত্রায় নিয়ে গেছে।
যে কোনো যুদ্ধই দিনশেষে বাণিজ্যিক। ২০১৮–২২ সালের মধ্যে ভারত ছিল বিশ্বের বৃহত্তম অস্ত্র আমদানিকারক রাষ্ট্র। আবার পাকিস্তানও সাম্প্রতিককালে চীন, তুরস্ক ও কাতার থেকে অস্ত্র, ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রযুক্তি সংগ্রহ করছে।
এই করিডোরের মাধ্যমে সহানুভূতির প্রবাহ যেমন তৈরি হতে পারে, তেমনি অসতর্ক হলে তা-ই হয়ে উঠতে পারে নতুন সংকট সূত্রপাতের কারণ।
ভারত ও পাকিস্তান কি যৌথভাবে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে দাঁড়াবে? দিন শেষে মরে তো মানুষ। মানুষের ধর্ম থাকে। সন্ত্রাসের ধর্ম নেই।
রোহিঙ্গাদের আবাসস্থল রাখাইন কি এখন আর মিয়ানমার সরকারের নিয়ন্ত্রণে আছে? কার্যত নেই। তাহলে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে মিয়ানমারের এই নতুন দৃষ্টিভঙ্গি আদতে কতটা কার্যকর হবে?
সবশেষ হিসাব অনুযায়ী বাংলাদেশ-ভারতের ৪ হাজার ১৫৬ কিলোমিটার সীমান্তের মধ্যে ভারত ৩ হাজার ২৭১ কিলোমিটার সীমান্তে কাঁটাতার দিয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ১৬০ টি জায়গায় কাঁটাতার দেয়া হয়েছে জিরো লাইনের দেড়শ গজের মধ্যে। এসব নিয়েই এখন প্রশ্ন উঠছে।