০৬ জুন ২০২৫, ২২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
সাংবাদিক, কলামিস্ট
ভালো হতো– অন্তর্বর্তী সরকার নতুন বাজেট দেওয়ার আগেই নির্বাচন করে নতুন সরকারের হাতে দায়িত্বভার তুলে দিতে পারলে। তাহলে পুরনো বাজেট বাস্তবায়ন করেই তারা বিদায় নিতে পারতেন। তাদের এখন অভিযুক্ত হতে হচ্ছে গণঅভ্যুত্থানের চেতনায় বাজেট দিতে পারেননি বলে।
দেশি, বিদেশি উভয় বিনিয়োগের ক্ষেত্রে শর্তগুলোও প্রায় অভিন্ন। রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এর মধ্যে প্রধান বলে বিবেচিত হচ্ছে।
মার্চ শেষে এডিপি বাস্তবায়নের যে হার (প্রায় ৩৭ শতাংশ) দেখা যাচ্ছে, তা গত পাঁচ বছরে সর্বনিম্ন। এডিপির বড় কাটছাঁটের পরও বাস্তবায়নের এ অবস্থা এককথায় উদ্বেগজনক।
ঈদকেন্দ্রিক অর্থনীতির আকার নিয়ে উপযুক্ত গবেষণার অভাব রয়েছে। তবে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের সূত্রে ধারণা, রোজার ঈদে অর্থনীতির আকার দুই থেকে আড়াই লাখ কোটি টাকা।
চালের বাজারে চলমান অস্থিরতা উদ্বেগজনক। দরিদ্র জনগোষ্ঠী বেশি চিন্তিত হয় চালের দাম বাড়লে। রাজনীতিতেও এর প্রভাব পড়ে।
রোজায় যেসব পণ্যের চাহিদা লাফিয়ে বাড়তে দেখা যায়, সেগুলোর বাজার শান্ত রাখাটা সবসময়ই বড় চ্যালেঞ্জ। তাতে ভোজ্যতেল অবশ্যই পড়ে। রোজার আগ দিয়ে এর বাজারটাই এবার দেখা যাচ্ছে সবচেয়ে অস্থির।